স্বামী স্ত্রীর মধ্য বয়সের পার্থক্য কত হলে ভালো হয়

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:৩৫:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪ ৪০ বার পড়া হয়েছে

স্বামী স্ত্রীর মধ্য বয়সের পার্থক্য কত হলে ভালো হয়

আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আসলে একজন স্বামী ও স্ত্রীর মধ্য বয়সের পার্থক্য ঠিক কত হওয়া উচিত সেটির নির্দিষ্ট কোন নিয়ম নেই। আপনার আশেপাশে নিশ্চয়ই এধরনের ঘটনা অনেক দেখেছেন। বিভিন্ন বয়সের দম্পতিরা যার যার মতো করে সুখে শান্তিতে জীবন যাপন করছেন।

তবে বিভিন্ন গবেষণা এবং জরিপে দেখা গিয়েছে স্বামী এবং স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য যত কম হয় ততই সংসার জীবনে ভালো। অনেক পুরুষই আবার তার চেয়ে ৫ থেকে ৭ বছরের কম বয়সী মেয়েদের বিয়ে করে থাকে। এমনকি দাম্পত্য জীবনেও বেশ সুখী হয়।

সব ক্ষেত্রে এই বয়সের ব্যবধান ভালো হয় না আবার সব ক্ষেত্রে মন্দও হয় না। চলুন এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু তথ্য জেনে নেই।

স্বামী স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য ৫ থেকে ৭ বছর হলে

এমন দম্পতিদের মধ্যে সাধারণত ভুল বোঝাবুঝি এবং ঝগড়া কম হয়ে থাকে। কারণ দুজনের মধ্যে ১ জন অবশ্যই প্রাপ্তবয়স্ক এবং অনেক বেশি ম্যাচিউর হয়ে থাকেন। তিনি পুরো সম্পর্ককে শক্ত হাতে এগিয়ে নিয়ে যান

স্বামী স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য ১০ বছর

আমাদের সমাজে ১০ বছর বয়সের পার্থক্যটা অনেক বেশি। যদিও এটি আদর্শ কোন বয়স নেয় তবুও অনেকেই সুখে শান্তিতে জীবন যাপন করছেন। এক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বয়সে ছোট হয় তাহলে স্বামীর উপর তেমন কোন কথা বলতে পারে না। দুজনের মধ্যে বোঝাপড়ায় কিছুটা অসুবিধা হয়। তবে জীবনের এক পর্যায়ে গিয়ে সেটি ঠিক হয়ে যায়।

স্বামী স্ত্রীর বয়সের ব্যবধান ২০ বছর হলে

বাংলাদেশে এ ধরনের দম্পতিও আছেন। তবে স্বামী বয়সে অনেক বড় হলে দ্রুত সন্তান নিতে চাইবে সে ক্ষেত্রে কম বয়সে মেয়েদের একটু অসুবিধা হয়ে থাকে। সেই সাথে দুজনের চিন্তাধারার পার্থক্য থাকে অনেক। কারণ বিশাল একটি জেনারেশন গ্যাপ আছে তাদের মধ্যে।

বয়সের ব্যবধান দাম্পত্য জীবনে কি ধরনের প্রভাব ফেলে

বাংলাদেশসহ পৃথিবীর অনেক দেশেই বর্তমানে সমবয়সীদের বিয়ের প্রবণতার সবচাইতে বেশি। এক্ষেত্রে ঝগড়া এবং মনোমালিন্য হলেও বোঝাপড়াটা অনেক বেশি হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এরা অনেক সুখী হয়ে থাকে। একই জেনারেশন, একই ধরনের পরিবেশ ইত্যাদির কারণে একে অপরের কাছে যেতে সুবিধা হয়

বিভিন্ন সাইকোলজিস্টরা বলে থাকেন বয়সের পার্থক্য যাই হোক না কেন একজন আরেকজনকে যত বেশি ভালো বুঝতে পারে তাদের সম্পর্ক তত বেশি সুন্দর হয়। তবে বয়সের পার্থক্য অনেক সময় মত পার্থক্যকেও ডেকে আনে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

OPXNews Stuff

OPX NEWS Stuff

স্বামী স্ত্রীর মধ্য বয়সের পার্থক্য কত হলে ভালো হয়

আপডেট সময় : ০২:৩৫:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪

আসলে একজন স্বামী ও স্ত্রীর মধ্য বয়সের পার্থক্য ঠিক কত হওয়া উচিত সেটির নির্দিষ্ট কোন নিয়ম নেই। আপনার আশেপাশে নিশ্চয়ই এধরনের ঘটনা অনেক দেখেছেন। বিভিন্ন বয়সের দম্পতিরা যার যার মতো করে সুখে শান্তিতে জীবন যাপন করছেন।

তবে বিভিন্ন গবেষণা এবং জরিপে দেখা গিয়েছে স্বামী এবং স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য যত কম হয় ততই সংসার জীবনে ভালো। অনেক পুরুষই আবার তার চেয়ে ৫ থেকে ৭ বছরের কম বয়সী মেয়েদের বিয়ে করে থাকে। এমনকি দাম্পত্য জীবনেও বেশ সুখী হয়।

সব ক্ষেত্রে এই বয়সের ব্যবধান ভালো হয় না আবার সব ক্ষেত্রে মন্দও হয় না। চলুন এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু তথ্য জেনে নেই।

স্বামী স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য ৫ থেকে ৭ বছর হলে

এমন দম্পতিদের মধ্যে সাধারণত ভুল বোঝাবুঝি এবং ঝগড়া কম হয়ে থাকে। কারণ দুজনের মধ্যে ১ জন অবশ্যই প্রাপ্তবয়স্ক এবং অনেক বেশি ম্যাচিউর হয়ে থাকেন। তিনি পুরো সম্পর্ককে শক্ত হাতে এগিয়ে নিয়ে যান

স্বামী স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য ১০ বছর

আমাদের সমাজে ১০ বছর বয়সের পার্থক্যটা অনেক বেশি। যদিও এটি আদর্শ কোন বয়স নেয় তবুও অনেকেই সুখে শান্তিতে জীবন যাপন করছেন। এক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বয়সে ছোট হয় তাহলে স্বামীর উপর তেমন কোন কথা বলতে পারে না। দুজনের মধ্যে বোঝাপড়ায় কিছুটা অসুবিধা হয়। তবে জীবনের এক পর্যায়ে গিয়ে সেটি ঠিক হয়ে যায়।

স্বামী স্ত্রীর বয়সের ব্যবধান ২০ বছর হলে

বাংলাদেশে এ ধরনের দম্পতিও আছেন। তবে স্বামী বয়সে অনেক বড় হলে দ্রুত সন্তান নিতে চাইবে সে ক্ষেত্রে কম বয়সে মেয়েদের একটু অসুবিধা হয়ে থাকে। সেই সাথে দুজনের চিন্তাধারার পার্থক্য থাকে অনেক। কারণ বিশাল একটি জেনারেশন গ্যাপ আছে তাদের মধ্যে।

বয়সের ব্যবধান দাম্পত্য জীবনে কি ধরনের প্রভাব ফেলে

বাংলাদেশসহ পৃথিবীর অনেক দেশেই বর্তমানে সমবয়সীদের বিয়ের প্রবণতার সবচাইতে বেশি। এক্ষেত্রে ঝগড়া এবং মনোমালিন্য হলেও বোঝাপড়াটা অনেক বেশি হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এরা অনেক সুখী হয়ে থাকে। একই জেনারেশন, একই ধরনের পরিবেশ ইত্যাদির কারণে একে অপরের কাছে যেতে সুবিধা হয়

বিভিন্ন সাইকোলজিস্টরা বলে থাকেন বয়সের পার্থক্য যাই হোক না কেন একজন আরেকজনকে যত বেশি ভালো বুঝতে পারে তাদের সম্পর্ক তত বেশি সুন্দর হয়। তবে বয়সের পার্থক্য অনেক সময় মত পার্থক্যকেও ডেকে আনে।